সঠিক উত্তর ‘ফ্রাংকফুর্ট'৷ সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷
এবারের বিজয়ী হয়েছেন খাদিমপুর বাজার, বহলবাড়িয়া, কুস্টিয়ার পুরনো বন্ধু মোখলেসুর রহমান৷ প্রিয় মোখলেসুর রহমান, অভিনন্দন! আপনার ঠিকানা তো আমাদের কাছে আছেই, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনার পুরস্কার পাঠিয়ে দেওয়া হবে৷
বিজয়ী বন্ধুদের কাছে বিশেষ অনুরোধ: পুরস্কার পেতে দেরি হচ্ছে বা পুরস্কার হাতে না পাওয়া অভিযোগ যাঁদের, তাঁরা সবসময় নামের সাথে নিজেদের পোস্টাল অ্যাড্রেসটিও সাথে লিখবেন, কেমন?
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ১০: ড্রেসডেন শহরের পুরনো অংশ
এলবে নদীর পাশে অবস্থিত এই অংশে গেলে রেনেসাঁ, বারোক ও উনবিংশ শতাব্দীতে নির্মিত কয়েকটি ঐতিহাসিক ভবনের দেখা পাওয়া যায়৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৯: কোলন ক্যাথিড্রাল
প্রতিদিন ২০ হাজারের মতো মানুষ এই গির্জা দেখতে যান৷ সাত শ’ বছরেরও বেশি পুরনো কোলন ডোম তৈরিতেও প্রায় একইরকম সময় লেগেছে৷ ১৯৯৬ সালে এটিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৮: উল্ম শহরের গির্জা
এই গির্জার টাওয়ারটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু - ১৬১.৫৩ মিটার৷ ১২৬ বছর আগে এই গির্জার নির্মাণকাজ শেষ হয়৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৭: মানহাইমের বারোক শৈলীর প্রাসাদ
এই প্রাসাদের একটি অংশ এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৬: লেক কন্সটান্স অঞ্চল
জার্মানি, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ার আল্পস পর্বতমালা এলাকায় এই লেকটি অবস্থিত৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৫: রথেনবুর্গ অব ডেয়ার টাওবার
জার্মানির বিখ্যাত ‘রোম্যান্টিক রোড’এর অংশ রথেনবুর্গে গেলে এখনও মধ্যযুগের ঐতিহ্যের দেখা পাওয়া যায়৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৪: নয়শোয়ানশ্টাইন দুর্গ
প্রতিবছর ১৪ লাখের মতো মানুষ দুর্গটি দেখতে যান৷ ১৮৬৯ সালে এটি তৈরি করেন রাজা দ্বিতীয় লুডভিশ৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ৩: রুস্ট শহরের ইউরোপা পার্ক
প্যারিসের ডিজনিল্যান্ডের পর রুস্ট শহরের এই থিম পার্কটিই ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়৷ জার্মানির সবচেয়ে বড় থিম পার্কও এটি৷
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ২: হাইডেলব্যার্গ ক্যাসেল ও পুরনো শহর
-
২০১৬ সালে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি পর্যটন স্থান
নম্বর ১: হামবুর্গের মিনিয়েচার ওয়ান্ডারল্যান্ড
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ‘মডেল রেললাইন’ এটি৷ ভিডিও দেখতে উপরে ‘+’ চিহ্নে ক্লিক করুন৷
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুদের জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
স্টুটগার্টের মিউনিসিপাল লাইব্রেরি
২০১১ সালে তৈরি একটি সুবিশাল, এগারো তলা উঁচু কিউব৷ বাইরে ধূসর কংক্রিট, তার ওপর বসানো সারি সারি কাচের ইট৷ ভেতরটা শুধু সাদা৷ আলোয় ভাসা পাঁচতলা গ্যালারির তাক জুড়ে বই আর বই৷ রাত্রে লাইব্রেরি বিল্ডিংটির ওপর নানা রঙের আলো ফেলা হয়৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
ডাচেস আনা আমালিয়া লাইব্রেরি
ভাইমার শহরের এই ছোট্ট রত্নটি পুরনো বই, মানচিত্র, সংগীতের স্বরলিপি আর পুরনো বংশলতিকায় ভর্তি৷ ১৭৬৬ সালে রাজকীয় পুস্তক সংগ্রহটি এই রকোকো শৈলীর গ্রন্থাগারে আনার ব্যবস্থা করেন ডাচেস আনা আমালিয়া৷ তাঁরই নামে লাইব্রেরি৷ ২০০৪ সালে একটি বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে মূল্যবান সংগ্রহটির একাংশ বিনষ্ট হয়৷ সারানোর পর গ্রন্থাগারটি আবার খোলা হয় তিন বছর পরে৷ লাইব্রেরিটি ইউনেস্কোর তালিকাভুক্ত৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
হ্যার্ৎজোগ আউগুস্ট লাইব্রেরি
জার্মানির ভোল্ফেনব্যুটেল শহরের বিবলিওথেকা আউগুস্তা, অর্থাৎ ডিউক অগাস্টের লাইব্রেরি বিশ্বের প্রাচীনতম গ্রন্থাগারগুলির একটি, অথচ এই গ্রন্থাগারের সুবিখ্যাত সংগ্রহের কোনোদিন কোনো ক্ষতি হয়নি৷ ডিউক অগাস্ট (১৫৭৯-১৬৬৬) বই সংগ্রহ করতে ভালোবাসতেন৷ এভাবে তাঁর সংগ্রহ ইউরোপের তৎকালীন গ্রন্থাগারগুলির মধ্যে অন্যতম হয়ে ওঠে৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
ফস্টার লাইব্রেরি
দেখতে মানুষের মস্তিষ্কের আকারের হওয়ায় বার্লিনের মানুষ ভবনটির নাম দিয়েছে ‘দ্য ব্রেন’৷ বার্লিনের ফ্রি ইউনিভার্সিটির দর্শন ও কলাবিদ্যা বিভাগগুলির গ্রন্থাগার এই ফস্টার লাইব্রেরিতে৷ ভবনটি শীঘ্রই রাজধানীর একটি দর্শনীয় বস্তুতে পরিণত হয়৷ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি নরম্যান ফস্টার লাইব্রেরি ভবনটির নকশা করেন৷ উদ্বোধন হয় ২০০৫ সালে৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
ওবারলাউসিট্জ লাইব্রেরি অফ সায়েন্সেস
পোল্যান্ডের সীমান্তের কাছে গ্যোরলিট্জ শহরে অবস্থিত এই গ্রন্থাগারটি নির্মিত হয় ১৮০৬ সালে৷ প্রাচীন গ্রিক-রোমক স্থাপত্যের অনুকরণে অষ্টাদশ শতাব্দীর ক্লাসিসিজম নামের শৈলীর একটি চমকপ্রদ নিদর্শন হলো লাইব্রেরি অফ সায়েন্সেস-এর হলগুলি৷ ড্রেসডেন থেকে পুবের ব্রেসলাউ বা ভ্রকসুয়াভ অবধি এলাকাটির ইতিহাস, সংস্কৃতি, প্রকৃতি ও সমাজ সংক্রান্ত এক লক্ষ চল্লিশ হাজার বই রাখা আছে এই লাইব্রেরিতে৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
ইয়াকব অ্যান্ড ভিলিয়াম গ্রিম সেন্টার
প্রখ্যাত রূপকথা সংগ্রাহকদের নামে সৃষ্ট এই কেন্দ্রটি বার্লিনের হুমবোল্ট ইউনিভার্সিটির অঙ্গ, তৈরি হয় ২০০৯ সালে৷ এখানে আছে একটি লাইব্রেরি ও হুমবোল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপিউটার ও মিডিয়া পরিষেবা৷ রিডিং রুমটি (ছবিতে) ভবনের কেন্দ্রস্থলে৷ সুবিশাল, সুউচ্চ, যেন পাঠকরা খোলা আকাশের নীচে অধ্যয়ন করছেন৷
-
জার্মানির সবচেয়ে দর্শনীয় আটটি গ্রন্থাগার
বাভেরিয়ান স্টেট লাইব্রেরি
মিউনিখের এই লাইব্রেরিটি বস্তুত বাভেরিয়া রাজ্যের গ্রন্থাগার৷ ষোড়শ শতাব্দী থেকে শুরু করে আজ অবধি দশ লাখেরও বেশি বই সংগৃহীত হয়েছে এই প্রামাণ্য সংগ্রহে৷ বর্তমান ভবনটি উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে নির্মিত হয়, তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল৷ লাইব্রেরিটি সারিয়ে তুলতে বহু বছর সময় লেগে গেছে৷