ভারতের মন্ত্রীসভায় নরমপন্থিদের হটিয়ে কট্টরপন্থিদের আসার কারণ নিয়ে কট্টরপন্থিদের পক্ষে বিপক্ষে নানা মন্তব্য উঠে এসেছে ডয়চে ভেলের বাংলার ফেসবুক পাতায়৷
ভারত পুরোপুরি মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার কারণেই নাকিকট্টরপন্থিরা মন্ত্রীসভায় জায়গা করে নিয়েছেন বলে মনে করেন পাঠক হাই সাদাত৷
পাঠক রবিনহুড চৌধুরীও অনেকটা সেরকমই মনে করেন৷ তাঁর মন্তব্য ‘‘ভারত ক্রমেই উগ্রপন্থী রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে৷''
‘‘ দলটাই তো উগ্রপন্থী, কট্টরপন্থীদের''- এই মন্তব্য আবদুল্লাহ মামুন জনির৷ আর এটাই নাকি বিজেপির নীতি –মুহাম্মদ হক৷
পাঠক নাজমুল হোসেন সাগরের ধারণা উগ্র হিন্দুত্ব, উগ্র জাতীয়তাবাদ ও সংখ্যালঘু বিদ্বেষীদের নেতা নরেন্দ্র মোদী ও যোগী৷
আর পাঠক বুলবুল হোসেনের মতে, নরেন্দ্র মোদী নাকি মোটামুটি ঠিক আছে তবে যোগী নাকি পুরোপুরি কট্টরপন্থী৷
তবে পাঠক মনজুর-ই-মওলা রিপন মনে করেন বিজেপি একটা জঙ্গি দল৷
এদিকে পাঠক শুভ্রজিৎ রায় কট্টরপন্থিকে সমর্থন করে প্রশ্ন করেছেন, বাংলাদেশ ইসলাম কান্ট্রি, তাতে কোন প্রবলেম নেই, যতো প্রবলেম ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হলে?
শুভ্রজিৎ-এর সাথে অনেকটাই একমত পাঠক বিমান কর্মকার, তিনি লিখেছেন, মৌলবাদ সব দেশেই চর্চা হয় কিন্তু ভারত করলেই দোষ !
ভারতের মন্ত্রীসভায় নরমপন্থিদের হটিয়ে কট্টরপন্থিদের আসার বিষয়টি পাঠক সুদীপ সামন্ত পুরোপুরি মানতে রাজি নন৷ তাঁর মন্তব্য এরকম, ‘‘নতুন মন্ত্রী সভায় শতকরা ১০ভাগ দলিত মুখ আছে, একটু ভালো করে জানুন৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: খালেদ মুহিউদ্দীন