‘জার্মান ফুটবল টিম আমার সবচেয়ে প্রিয়’ | পাঠক ভাবনা | DW | 30.05.2012
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘জার্মান ফুটবল টিম আমার সবচেয়ে প্রিয়’

আমি ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠান অনেকদিন যাবত শুনি৷ ধাঁধার উত্তর পাঠালেও মতামত কখনো পাঠানো হয়নি৷ কিন্তু আমার সবচেয়ে প্রিয় ফুটবল দল জার্মানি ও খেলোয়াড় মিরোস্লাভ ক্লোস’কে নিয়ে প্রতিবেদন দেখে মেইল না করে পারলাম না৷

খেলা পাগল সাহিত্যিকের প্রতিবেদনটিও মজা লেগেছে৷ আশা করি, আগামীতে এমন তথ্যবহুল প্রতিবেদন সবসময় পাব৷ চট্টগ্রাম থেকে এই ই-মেইলটি পাঠিয়েছেন শ্রোতাবন্ধু কাজি তৃণা৷

- অনেক ধন্যবাদ বোন তৃণা৷ অনুষ্ঠান এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিয়মিত সঙ্গে থাকলে আপনার প্রিয় জার্মান ফুটবল টিম সম্পর্কে নানা খবরাখবর আপনি পাবেন, সে আশ্বাস আমরা সবাইকেই দিতে পারি৷

বাংলাদেশের দ্বিতীয় নারী এভারেস্ট বিজয়ী ওয়াসফিয়া নাজরীন'এর সাক্ষাত্কার পর্বটি ভালো লেগেছে৷ ধন্যবাদ ডয়চে ভেলেকে এবং অভিনন্দন ওয়াসফিয়া নাজরীনকে৷ মুক্তিযোদ্ধা ডা. লুৎফুন নেসার সাক্ষাত্কারের দ্বিতীয় পর্বটিও ভালো লেগেছে৷ ডয়চে ভেলেকে অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত এমন মহীয়সী নারীদের সাক্ষাৎকার প্রচার করার জন্য৷ মন্তব্য খুলনা থেকে শ্রোতাবন্ধু বিশ্বজিৎ কুমার মৃধার৷

ওয়াসফিয়া নাজরীন এবং ডা. লুত্ফুন নেসার সাক্ষাত্কার দু'টি ভালো লাগার কথা আরো জানিয়েছেন কলকাতা থেকে শ্রোতাবন্ধু তাপস নাথ৷

‘ময়লা আবর্জনা থেকে জৈব সার উৎপাদন' - এই প্রতিবেদনটি পড়ে মনে হল বেশ উপকৃত হয়েছি৷ তাই আপনাদের কাছে কিছু বক্তব্য রাখলাম৷ সম্ভব হলে ‘পাঠক ভাবনায়' তুলে ধরবেন৷

আপনারা শহর পরিষ্কার রাখার উপর জোর দিয়েছেন৷ কিন্তু শহরের চেয়ে গ্রামে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের উপযোগিতা বেশি৷ কারণ গ্রামে প্রত্যেক চাষী তার প্রয়োজনমত জৈব সার উত্পাদন করে নিতে পারে, যার ফলে সবজি ও আনান্য ফসলের উত্পাদন অনেক গুণে বেড়ে যাবে এবং শহরবাসীরা প্রয়োজন অনুযায়ী তা সংগ্রহ করতে পারবে৷ আমাদের দেশে সরকারের তরফ থেকে এরকম পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হওয়ার জন্য নানারকম বিজ্ঞাপণ দেয়া হয়েছে৷ কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয় নি৷ সেইজন্য এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে কিরকম কারিগরী সাহায্যের প্রয়োজন জানালে বাধিত হব৷ আপনাদের কুশল কামনায়, সুহৃত বন্দ্যোপাধ্যায়, জৌগ্রাম, বর্ধমান৷

বাংলাদেশের ওয়াসফিয়া নাজরীন এভারেস্টের চূড়ায় আরোহণ করে পতাকা ওড়ালেন এবং সম্মান বাড়ালেন৷ বাংলাদেশের প্রথম নারী নিশাত মজুমদারের এভারেস্ট জয়ের ঠিক এক সপ্তাহের মাথায় দ্বিতীয় নারী হিসেবে ওয়াসফিয়া নাজরীন অসাধ্য সাধনের এই কাজটি করলেন৷ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪০ বছর উপলক্ষ্যে এভারেস্টসহ বিশ্বের ৭টি পর্বতশৃঙ্গের চূড়ায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের পরিকল্পনা গ্রহণকারী ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট' সংস্থাটির এই প্রশংসনীয় উদ্যোগের প্রশংসা না জানিয়ে পারছি না৷

মাত্র ২৭ বছর বয়সী এই সাহসী নারীর বাকি চারটি চূড়ায় আরোহণের সাফল্য কামনা করি৷ আপ্লুত বাবা নাজি আহমেদ এবং মা মালিহা চৌধুরীর কথায়, ‘‘উই আর নট এ বটমলেস বাস্কেট, বেঙ্গলি ক্যান ডু এনিথিং''৷

ওয়াসফিয়ার কাছে পাহাড়ে ওঠাটা একটা ‘ফ্রিডম', ‘সিম্বল অব ফ্রিডম' শুনে যথেষ্ট উৎসাহিত হলাম৷ শুভেচ্ছাসহ, বিশ্বনাথ মন্ডল, সভাপতি ওয়ার্ল্ড রেডিও ক্লাব, চক হড়হড়িয়া, ইসলামপুর, মুর্শিদাবাদ৷

- মতামত জানানোর জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন