জার্মানিতে রিক্সার প্রচলন সত্যিই অবাক করার মতো | পাঠক ভাবনা | DW | 26.09.2011
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

জার্মানিতে রিক্সার প্রচলন সত্যিই অবাক করার মতো

বিজ্ঞান ডট কম পর্বে সামাজিক যোগাযোগের প্রবর্তক ফেসবুক ও গুগল প্লাসের মধ্যকার ইঁদুর দৌড় বিষয়ে জানলাম৷ এতে ব্যবহারকারীরাই যে লাভবান হবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না৷

 এতে ব্যবহারকারীরাই যে লাভবান হবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না৷ সামাজিক যোগাযোগের উন্নতির জন্য এ ইঁদুর দৌড়কে স্বাগত জানাই৷

এছাড়া ভারত-বাংলাদেশের মতো জার্মানিতে রিক্সার প্রচলন সত্যিই অবাক করার মতো৷ আমরা জার্মানিতে রিক্সার সফলতা কামনা করি৷ সজল রঞ্জন ঘোষ, খুলনা৷

‘সৌদি আরবে নারীদের রাজনৈতিক অধিকার স্বীকৃতি', ‘পৃথিবীতে যা কিছু কল্যাণকর অর্ধেক তার আনিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর' - কথাটি আমরা অনেকেই জানি৷ কোনো দেশের রাজনীতিক উন্নয়নসহ যে কোনো উন্নয়নের জন্য পুরুষের পাশাপাশি নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারলেই সত্যিকারের উন্নয়ন সম্ভব৷ কারণ নারীরাও এই সমাজ সভ্যতার অংশ৷ তাই নারীদেরকে বিচ্ছিন্ন করে কোনো জাতীর উন্নয়ন কখনো সম্ভব নয়৷ খালিদ হাসান, আজমপুর, কুষ্টিয়া৷

আশাকরি ভালো আছেন সকলে৷ আমাদের পক্ষ থেকে একরাশ প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন৷  রাতের অনুষ্ঠানে মোনালিসা পর্বে  মেঘনা গুহঠাকুরের সাক্ষাত্কার শুনলাম৷ খুব ভাল লাগলো এমন একটা সাক্ষাত্কার শুনে৷ অম্বিকা দেবনাথ, ঘোষনগর, তালা, সাতক্ষীরা৷

স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত পরিবেশনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. শাহাদাত হোসেনের মুক্তিযুদ্ধকালীন ভয়ানক ও রোমঞ্চকর স্মৃতিরোমন্থনে মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহতা ও বাঙালির বীরোচিত মানসিকতার প্রমাণ পেলাম৷ এ রকম হাজারো খণ্ডযুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমেই মুক্তিযুদ্ধে আমাদের এ বিজয় সূচিত হয়েছে৷ বাংলা মায়ের সাহসী সন্তানদের বীরত্বের কাহিনী বর্ণনার জন্য ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ৷ আমরাও মুক্তিযোদ্ধাদের পরম প্রার্থিত সেই সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যাশী৷ ডা. কমল রঞ্জন ঘোষ, কপিলমুনি, খুলনা৷

পশ্চিমের জানালা পর্বে জার্মানিতে সাইকেল রিক্সার কথা শুনে বেশ অবাক হলাম৷ কলকাতার বড়বাজার এলাকায় এখনো মানুষ দিয়ে হাতে টানা রিক্সা দেখা যায়৷ তপন কুমার ও চৈতালী ব্যানারজী, জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ৷

‘ক্যন্সার, নো আন্সার'? ক্যন্সার আজ ও বিশ্ব সকল মানুষের কাছে আতঙ্কের নাম৷ কারণ এর প্রতিশেধক আজও আবিস্কৃত হয়নি৷ ক্যান্সারে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে এবং তাদের জীবনের শেষ পরিণতি মৃত্যু৷ এভাবে একের পর এক প্রাণ হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মাঝে থেকে৷ ক্যান্সার নিয়ে থেমে নেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা৷ কিন্তু এখনো সফলতা আসেনি মানুষের কাছে৷ তবে সেই সফলতার প্রত্যাশায় থাকবো৷ হয়তো এক দিন আসবে, যে দিন ক্যন্সারের আন্সার আসবে 'ইয়েস'৷ এমএ রশিদ চৌধুরী, ব্লু স্কাই রেডিও লিসনার্স ক্লাব, আজমপুর, কুষ্টিয়া৷

আশা ও বিশ্বাস ভালো আছেন বিভাগীও সকলে৷ আমাদের ক্লাবের পক্ষ হতে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন৷ আজ রাতের অনুষ্ঠানে পশ্চিমের জানালা পর্বে জার্মানির রিক্সা চালনা সম্পর্কে শুনলাম৷ এটা জেনে খুব ভাল লাগলো যে, বাংলাদেশের মতো জার্মানিতেও রিক্সা চলে৷ এমন তাজা খবরের জন্য ডয়চে ভেলেকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷ ধন্যবান্তে বাপি দেবনাথ, শহীদমুক্তিযোদ্ধা ডি এক্সিং ক্লাব, ঘোষনগর, তালা, সাতক্ষীরা৷

জার্মানির রিক্সার কথা শুনলাম মাল্টিমিডিয়া ডয়চে ভেলের রেডিও অনুষ্ঠানে আর ঐ রিক্সার ছবি দেখলাম ওয়েবসাইটে৷ আসলে বাংলায় আমাদের পরিচিত রিক্সার এ এক রাজ সংস্করণ৷ এখানে রিক্সাচালকের দৈহিক পরিশ্রম নেই৷ তাই বড় মানবিক, মুগ্ধ হলাম৷ এধ রনের রিক্সা বাংলার রাস্তায় আসুক, সরকার আর্থিক সহায়তা দিন, আমরা তাই চাই৷                                               

মধ্যপ্রাচ্য, প্যালেস্তাইন, ইসরায়েল . . . শুধু যেন যুদ্ধ আর বারুদের গল্প!  এসবের বাইরেও তো জীবন আছে৷ ওখানেও তো ফুল ফোটে, পাখি ডাকে, নদী বয়ে চলে কুলকুল করে৷ দু'পাড়ে ছলাৎ ছল ঢেউ তুলে . . . আজ এই মধ্যপ্রাচ্যের একটা চমৎকার কম্পোজিশান শুনলাম৷ সত্যি চমৎকার৷ অসম্ভব মন ভালো করা কম্পোজিশান৷ ধন্যবাদ ডয়চে ভেলেকে একটা সুন্দর সকাল উপহার দেওয়ার জন্য৷ ডা.সিদ্ধার্থ সরকার আর শ্রীমতি চৈতালী সরকার, জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ৷

ডয়চে ভেলে থেকে জানতে পারলাম অবশেষে সৌদি বাদশা নারীদের অধিকার মেনে নিয়েছেন৷ বাদশা বুঝতে পেরেছেন যে, ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার দিন শেষ হয়ে গেছে৷ আমরা কামনা করি সৌদি নারীরা তাঁদের অধিকার ফিরে পাক৷ অনেক অনেক ধন্যবাদ ডয়চে ভেলেকে৷

আজ ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারলাম নাইট্রোজেন ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ৷ ডয়চে ভেলে সব সময়  আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান উপহার দিয়ে আমাদেরকে কাছে নিয়ে যায়৷ ধন্যবাদ ডয়চে ভেলে৷ অসিত কুমার দাশ মিন্টু, ইন্টারন্যাশনাল রেডিও ক্লাব, চট্টগ্রাম৷

‘নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পেতে হলে বেশি দাম দিতে হবে' - বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আবুল কালাম আজাদ এর এ ধরনের বক্তব্যের আমি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি৷ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার আগে বলেছিল, দেশের মানুষদেরকে কম মূল্যে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখবে৷ অথচ আমরা দেখেত পাচ্ছি প্রতিনিয়তই এসকল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে৷ 

বর্তমান সরকারের এমপি, মন্ত্রী, সচিব যারা এসকল কার্যক্রমের সাথে জড়িত, তারা প্রতিমাসে আয় করেন লক্ষ লক্ষ টাকা৷ তাঁদের কাছে বিদ্যুতের দাম বাড়লেই বা কি আর নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়লেই কি? তাঁরা বুঝবেন কি করে যে ব্যক্তিটি প্রতিদিন দিন মজুরি করে, ১০০/১৫০ টাকা আয় করতে যাঁদের মাথার ঘাম পায় পরে - তাদের সংসার চলবে কি করে?  আমার পরামর্শ - এসকল আমলা, মন্ত্রীদেরকে একজন দিনমজুরের আয়ের টাকা নিয়ে বাজারে পাঠাতে হবে বাজার করার জন্য৷ তাহলে যদি এঁদের মাথায় আসে বিষয়টি৷

ধরা যাক, ভোজ্য তেল ১০০ টাকা কেজি৷ একজন মন্ত্রী বা সচিবের প্রয়োজন এক কেজি তেল এবং একজন দিনমজুরেরও প্রয়োজন এক কেজি তেল৷ একজন মন্ত্রী ভাতা পান এক লক্ষ বা তারও বেশি৷ অপরদিকে, একজন দিনমজুর মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আয় করেন ৩০০০/৩৫০০ টাকা৷ তাহলে আপনারাই বলুন ঐ মন্ত্রী বা আমলারা কিভাবে বুঝবেন গরীবের দুঃখ? তাঁরা কিভাবে দেশের সাধারণ মানুষের সেবা করবেন? মো.ওবায়দুল্লাহ পিন্টু, রেইনবো শ্রোতা সংঘ, আমলা, মিরপুর, কুষ্টিয়া৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ