এই ই-মেল'টা লিখেছেন গাজী মোমিন উদ্দীন, সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বাংলাদেশ থেকে৷ তিনি লিখছেন, ‘প্রিয় বাংলা বিভাগ, এখন মেঘ ভালো না৷ ঠাণ্ডা পড়ছে৷ টিভি দেখছিলাম৷ ভাবলাম দুটি কথা লিখি৷ আশা করি ভালো আছেন৷
গাজী মোমিন উদ্দীন আরো লিখেছেন, ‘‘আমি অনেক দিন আপনাদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারিনি৷ আজ আবার শুরু৷ তবে এখন থেকে নিয়মিত লিখবো৷ প্রায় সব অনুষ্ঠানই আমি নিয়মিত শুনি৷ খবরও শুনি৷ খুব ভালো লাগে৷ আচ্ছা, আপনাদের কি আমার কথা মনে আছে? আমি আবার ফিরে আসবো৷ আমার এখন ইন্টারনেট কানেকশন আছে৷ তাই ই-মেল'এ যোগাযোগ করার প্রত্যাশা রাখছি৷''
- খুব ভালো প্রস্তাব৷ তাই করুন৷ আমরাও অপেক্ষায় থাকলাম৷
নুরুননাহার আপাকে উদ্দেশ্য করে পরের চিঠিটা লিখেছেন বাপি দেবনাথ, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ডি এক্সিং ক্লাব, ঘোষনগর, তালা, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ থেকে৷ লিখছেন, ‘‘পিসিমণি, আশা ও বিশ্বাস ভালো আছেন বিভাগীয় সকলে৷ ক্লাবের পক্ষ থেকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন৷ ১৮ই জুলাই বুধবার আমার এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হবে৷ তাই আপনারা এবং ডয়চে ভেলের সকল শ্রোতারা আমাকে আশীর্বাদ করবেন, যাতে আমি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারি৷''
- বাপি, আমরা কিন্তু সকলেই তোমার জন্য দোয়া করেছি৷ তা এতদিনে তো তোমার পরীক্ষার রেজাল্ট পেয়ে গেছ৷ কেমন হয়েছে? জানিও কিন্তু!
আমাদের এক নতুন বন্ধু মোঃ ইয়াছিন আরাফাত, বানরগাতী, খুলনা, বাংলাদেশ থেকে লিখেছেন, ‘শুধু শুনতাম যে আমার আব্বু ডয়চে ভেলে শোনেন৷ আব্বুর চিঠি ডিডাব্লিউ থেকে অনেক আগে প্রচার হতো৷ সেই সূত্র ধরেই এই দ্বিতীয় বারের মতো চিঠি লিখলাম! যেহেতু আমি একজন স্টুডেন্ট, তাই অন্যান্য কাজের ফাঁকে ফাঁকে ডয়চে ভেলের অনুষ্ঠান শুনি৷ ডিডাব্লিউ থেকে ফিডব্যাক পেলে আরো লিখবো৷''
- বাহ, তাহলে আশা করছি আমরা আবারো আপনার ই-মেল পাবো৷ তবে এবার কিন্তু অনুষ্ঠান বিষয়ে আপনার মতামতগুলিও উল্লেখ করবেন৷ কেমন?
সংকলন: দেবারতি গুহ
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন