যে পুলিশ নারীকে নিরাপত্তা দেবে, সেই পুলিশের হেফাজতেই লালসার শিকার হচ্ছে নারী৷ এটা নতুন নয়৷ দিনাজপুরে ইয়াসমিন জীবন দিয়েছিল, তিন পুলিশের ফাঁসিও হয়েছিল৷ কিন্তু এরপরেও সমস্যার কোনো সমাধান নেই৷
এভাবেই নিজের মন্তব্য তুলে ধরেছেন বাংলাদেশ থেকে বন্ধু বাবলা সুলতান৷ লিখেছেন, এবার তো থানার ভেতরেই এহেন কাণ্ড ঘটছে৷ তাহলে এর সমাধান কী? পুলিশের এই যে ক্ষমতার অপব্যবহার – এটা রোধে কোনো আইন নেই৷ বরং রয়েছে অভিযোগ তদন্তের ক্ষেত্রে ভেলকিবাজি, উৎকোচ আর রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার প্রয়োগ৷
তাই বাবলা সুলতানের কথায়, স্বাভাবিকভাবেই মানুষ পুলিশ বিমুখ হচ্ছে, আর কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্ত্রাসীরাই ‘প্রোটেকশন' দিচ্ছে সাধারণ মানুষকে৷ তাহলে কি পুলিশের কাছে আশ্রয় নেওয়ার বদলে সন্ত্রাসীদের কাছে আশ্রয় নেওয়া অনেক সম্মানজনক? এ বিষয়টি, তথা সমস্যাটা গুরুত্বের সাথে নেওয়া উচিত, যাতে দেশের সবচেয়ে জরুরি একটি প্রতিষ্ঠান রক্ষা করা এবং জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়৷
নওগাঁ, বাংলাদেশ থেকে মুরশিদা পারভিন লিখছেন, আমাদের একটা ফ্যান ক্লাব আছে৷ নাম – করবী অনলাইন ফ্যান ক্লাব৷ নারী হয়েও আমি এটার প্রেসিডেন্ট৷ আপনাদের অনুষ্ঠান আমাদের খুব ভালো লাগে৷ প্রতিদিনই আমি আপনাদের ওয়েবসাইট দেখি এবং ভবিষ্যতেও দেখবো৷
- ধন্যবাদ বন্ধু, অন্যদেরও ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইট দেখার জন্য বলবেন কিন্তু৷ কেমন?
সংকলন: দেবারতি গুহ
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন