ইন্দোনেশিয়ায় মাদক পাচারের অভিযোগে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে৷ ডয়চে ভেলের ফেসবুকে মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করেন কিনা এই প্রশ্নের উত্তরে বন্ধুদের নানাজনের নানা মত উঠে এসেছে৷
যেমন সাদ্দাম হোসেন মনে করছেন ইসলামি নিয়মে হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে তাঁর আপত্তি নেই৷ অর্থাৎ তিনি সমর্থন করেন৷
নূর আলমের মন্তব্য, ‘‘মানুষ মাত্রই ভুল করতে পারে, ভুলের কারণে কত মানুষকে জেল খাটতে হচ্ছে, তবে মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করি না৷''
মাদক পাচারের অভিযোগে ৭ বিদেশিসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইন্দোনেশিয়া৷ এই দণ্ড কার্যকর করার পর ব্যাপক ক্ষোভ জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া৷
তবে আমাদের পাঠক এমএইচ পালের মতে, ‘‘ না, সমর্থন করিনা, মৃত্যুদণ্ডের চেয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভালো৷''
মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, আহসান উল্লাহ, জুয়েল মামুন মৃত্যুদণ্ড কখনো সমর্থন করেন না৷ অন্যদিকে সালমান ফারুক বলছেন, ‘‘ইয়েস, নো কমপ্রোমাইজ৷''
খান রাহাত রহমানের মন্তব্য, ‘‘ইসলাম ধর্মে মৃত্যুদণ্ড জায়েজ....৷''
তানভীর মেহেদী এবং আফজাল শরীফ, মোঃ আল-আমিন সিদ্দিকী মৃত্যুদণ্ড দেয়াকে সমর্থন করেন৷
ডয়চে ভেলের ফেসবুক বন্ধু জসিম উদ্দিন ধারণা করছেন, ‘‘মৃত্যুদণ্ড বন্ধ হলে অপরাধের মাত্রা বেড়ে যাবে, তাই সব দেশে এটা থাকা উচিত৷''
আল সারা লিখেছেন, ‘‘মাদক ভয়ংকর জিনিস, তার উপর ইন্দোনেশিয়া মুসলিম দেশ৷ তার উপর তারা মাদক পাচার করেছে৷ মাদক যে কত খুনের জন্য দায়ী৷''
তার পরপরই আল সারা নিজেই প্রশ্ন রেখেছেন, ‘‘আপনার মেয়েকে যদি কেউ রেপ করে, আপনি কি তার মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করবেন ?
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন