মোহাম্মদ আরাফাত লিখেছেন, ‘‘গাছগুলো কেটে ফেলা হবে৷ একটা দুটো নয়, দুই হাজার তিনশো বারোটি গাছ৷ গত কয়েকদিনে ফেসবুকে অনেক চিন্তাশীল বন্ধুদের এই গাছ কাটার বিষয়ে প্রতিবাদে সোচ্চার হতে দেখে আমি আশাবাদী হই৷''
ডয়চে ভেলেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ বেলায়াতে হোসেন বলেন, ‘‘যশোর রোডটি এশিয়ান হাইওয়ের অংশ৷ দিন দিন এর গুরুত্ব বাড়ছে৷ ভবিষ্যতে গুরুত্ব আরো বাড়বে৷ তাই এই সড়কটি সম্প্রসারণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে৷ চার বছর পর এটাকে ফোর লেনের সড়কে পরিণত করার কাজ শুরু হবে৷ ভবিষ্যতে সিক্স লেনও হতে পারে৷ কোনোভাবেই গাছ রেখে সিক্স লেন করা সম্ভব নয়৷''
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
সবুজ ফুসফুস
অ্যামাজন নদীর অববাহিকায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অরণ্যের আয়তন ভারতের প্রায় দ্বিগুণ৷ সেই অরণ্যের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ব্রাজিলে৷ কিন্তু পৃথিবীর এই সবুজ ফুসফুস বেআইনি গাছ কাটা আর খনিজ সম্পদের জন্য খোঁড়াখুড়ির ফলে বিপন্ন৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
হাতে-নাতে ধরা
মিলিটারি পুলিশ সাথে নিয়ে ‘ইবামা’-র এজেন্টরা বেআইনি গাছ-কাটিয়েদের পিছনে ধাওয়া করছেন৷ ‘ইবামা’ বলতে বোঝায় ব্রাজিলের পরিবেশ ও নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ প্রতিষ্ঠান৷ ইবামার এজেন্টরা চোরা কাঠুরিয়াদের হাতে-নাতে ধরার চেষ্টা করেন৷ ছবিতে ইবামার এক এজেন্ট কাঠ বওয়ার ট্রাকের দিকে তাক করছেন৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
দেরি করা নেই...
ইবামা বেআইনি কাঠ-কাটিয়েদের প্রতি খুব সদয় নয়৷ ইবামার এজেন্টদের হাতে ধরা পড়লে আর নিস্তার নেই৷ পারা রাজ্যের নোভো প্রোগ্রেসো শহরের কাছে কাঠ সুদ্ধু ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দিতে দ্বিধা করেননি ইবামার কর্মকর্তারা৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
বিপজ্জনক
ইবামার কাজে ঝুঁকিও কম নয়৷ কিছু কিছু চোরা কাঠুরের কাছে গুলিবন্দুক থাকে৷ গত জুন মাসে এক পুলিশকর্মী অভিযান চালানোর সময় অপরাধীদের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
সাফল্যের চেয়ে অসাফল্যই বেশি
এক্ষেত্রে ইবামার কর্মকর্তারা সফল হয়েছেন বটে, কিন্তু এ ধরনের সাফল্য কমে আসছে৷ পরিবেশ বিভাগের উপরেও অর্থনৈতিক সংকটের ছাপ পড়েছে৷ বিগত কয়েক বছরে তাদের বাজেট কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
ঢাল নেই, তলোযার নেই
‘‘কাঠ চোরাদের কাছে আমাদের চেয়ে ভালো সাজসরঞ্জাম থাকে’’, বললেন পারা রাজ্যে ইবামার প্রতিনিধি উইরাতান বারোসো৷ ‘‘যতদিন আমরা মার্কা-না-মারা গাড়ি আর ভালো রেডিও সেট না পাচ্ছি, ততদিন আমরা ভালোভাবে কাজ করতে পারব না৷’’
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে
ইবামার উদ্যোগের ফলে ২০০৪ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে অ্যামাজনের অববাহিকা অঞ্চলে গাছ কাটা কমেছে প্রায় আশি ভাগ৷ কিন্তু তার পরের চার বছরে গাছ কাটা বেড়েছে ৩৫ শতাংশ৷ ২০১৫ সালে অ্যামাজন জঙ্গলের যে অংশটা কেটে ফেলা হয়, তার আয়তন হবে লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের চারগুণ৷
-
অ্যামাজনের জঙ্গলে বেআইনি গাছ কাটার বিরুদ্ধে সংগ্রাম
জার্মানি আর নরওয়ের সাহায্য
ব্রাজিল সরকার স্বীকার করেন যে, ইবামা যাতে ঠিকমতো তার দায়িত্ব পালন করতে পারে, সেজন্য পর্যাপ্ত অর্থসংস্থান করা হয়নি৷ এখন ফুন্ডো আমাজোনিয়া বা অ্যামাজন নিধি থেকে আরো ১৫ লাখ ইউরো পরিমাণ অর্থ দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে৷ অ্যামাজন নিধির পুঁজি আসে প্রধানত জার্মানি ও নরওয়ে থেকে৷
তবে ডয়চে ভেলের পাঠক, মঈন আহমেদ শতভাগ নিশ্চিত যে, গাছগুলি রেখেই ছয় লেনের রাস্তা তৈরি সম্ভব৷ তিনি বলেন, ‘‘এসব চোরের দল সরকারি কর্মকর্তারা লুটপাট করার জন্য এই মহামূল্যবান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজরিত এই গাছগুলিকে টার্গেট করেছে৷ কারণ যশোর রোডে যে বৃহদাকারের গাছ আছে সেগুলোর বাজার মূল্য হাজার কোটি টাকা৷'' মঈন আহমেদের সঙ্গে একমত জলিলুর রহমান, সুয়েব রহমান ও তৌফিকুল ইসলাম৷ জলিলুর রহমান লিখেছেন, ‘‘আসল কথা এই গাছগুলো দুর্নীতিবাজরা লুটেপুটে খেতেই রক্ষা করতে চাইছেনা৷'' সুয়েব রহমানও মনে করছেন, গাছ কেটে বিক্রি করে টাকা বানাবেন সরকারি কর্মকর্তারা৷ তবে পাঁচ বছরের মধ্যে রাস্তা হবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান তিনি৷ সৈয়দ কামরুল হাসান আজাদ লিখেছেন, ‘‘রাস্তা বিকল্প পথে ঘুরিয়ে নিলে ঠিকই সম্ভব৷ এ রাস্তাটা না হয় এমনই থাক৷ কিছু অর্থ না হয় খরচ হবে, তা তো গাছ কাটলেও হবে৷'' পাঠক নূর মোহাম্মদ রিপন কিন্তু গাছ কাটার বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবছেন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘কেনো পদ্মা সেতুর জন্য বড় বড় খাল ভরাট করে রাস্তা বানান, এই গাছগুলো না কেটে কি রাস্তা বানানোর বিকল্প ব্যবস্থা কি নাই? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাহায্য চাওয়ার পরামর্শ তাঁর৷ তিনি মনে করেন, এতে নাকি হাজার হাজার বুদ্ধি ও ম্যাপ পাওয়া যাবে৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
মধু সংগ্রহের মরসুম
প্রতিবছর এপ্রিল থেকে জুন, এই তিনমাস মধু সংগ্রহ করা হয়৷ এ সময় বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে দল বেঁধে বনে প্রবেশ করেন মৌয়ালরা৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
দোয়াদরুদ পড়ে নেয়া
মধু সংগ্রহ করতে যাওয়ার আগে বিশেষ প্রার্থনা করে নেন মৌয়ালরা৷ কারণ সেখানে বাঘের ভয়ের পাশাপাশি আছে ডাকাতের ভয়৷ কেউ কেউ পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যান৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
কয়েকজনের দল
মৌয়ালরা বন বিভাগ থেকে কয়েকজন মিলে একটি দল গঠন করে মধু সংগ্রহ করতে যাওয়ার অনুমতি পান৷ এরপর নৌকা করে প্রায় মাসখানেকের জন্য বেরিয়ে পড়েন৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
নিয়মকানুন
মধু সংগ্রহের কিছু নিয়মনীতি ঠিক করে দিয়েছে বন বিভাগ৷ যেমন মৌচাক থেকে মৌমাছি সরানোর সময় আগুনের ধোঁয়া ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে৷ কিন্তু অভিযোগ আছে মৌয়ালরা অনেক সময় নিয়ম না মেনে মৌচাকে আগুন ধরিয়ে দেন৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
মধু উৎপাদন হ্রাস
অনেকসময় নিয়মনীতি না মেনে মধু ও মোম সংগ্রহ করায় বিভিন্ন প্রজাতির মৌমাছির বংশ ধ্বংস হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে৷ এতে সুন্দরবন থেকে দিন দিন মধু সংগ্রহের পরিমাণ কমছে বলে জানা গেছে৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
বনে আগুন
মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে কখনও কখনও সুন্দরবনে আগুন লাগার ঘটনাও ঘটে৷
-
মধুর বন সুন্দরবন
মৌয়ালদের দুর্দশা
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মধু ও মোম আনতে যান মৌয়ালরা৷ কিন্তু এরপর যে টাকা পান তা দিয়ে কোনোরকমে সংসার চালাতে হয় তাদের৷ নৌকা ভাড়া ও বনদস্যুদের চাঁদা দিতেই আয়ের একটা বড় অংশ চলে যায় মৌয়ালদের৷
লেখক: জাহিদুল হক
তবে পাঠক সৌরভ গাছ কাটার পরিবর্তে দেশের অর্থনীতি চাঙা করার পরামর্শ দিয়েছেন৷ কীভাবে তা সম্ভব সেকথাও জানিয়েছেন তিনি৷ সৌরভ লিখেছেন, ‘‘এসব সিক্স লেন-এর রাস্তা দরকার নাই৷ দেশ থেকে আগে দারিদ্রতা দূর করেন৷ দেশের অর্থনীতি চাঙা রাখতে পর্যটন খাতের উন্নতি করেন৷ পর্যটন শিল্পের উন্নতির জন্য আগে বাংলাদেশ এর নদীগুলোকে কাজে লাগান৷ আর পর্যটকদের ১০০ ভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন৷ বিদেশি পর্যটকদের বাংলাদেশে আনার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন৷ উদাহরণ স্বরুপ মালদ্বীপ এর কথা আমরা চিন্তা করতে পারি৷''
মাঝখানে গাছগুলো রেখে দুই পাশে তিন লেন করেও ছয় লেনের রাস্তা করা যায়, বলে মনে করেন পাঠক কাশেম৷ তাঁর পরামর্শ, বর্তমান রাস্তাটাকে পথচারীদের জন্য উন্মক্ত করে আরও কিছু ফুল জাতীয় গাছ লাগানো যেতে পারে৷
এদিকে পাঠক নারায়ণ বিশ্বাস কিন্তু গাছ কাটার পক্ষে মত জানিয়েছেন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘এসব গাছে কোন পাতা নাই, তাই পুরাতন গাছগুলি কেটে রাস্তা বানিয়ে নতুন গাছ লাগানোই সবচেয়ে ভালো বলে আমার মনে হয়৷''
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
লাল সবুজ পতাকা
জার্মানির কোলন শহরের অভিজাত এলাকা রোডেনকির্শেন৷ সেই এলাকারই এক কোণে তৈরি করা হয়েছে ২৬ হেক্টর জমি জুড়ে সুন্দর একটি বাগান৷ এই বাগানে আছে বাংলাদেশের একটি গাছ৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
শান্তির বাগানে সহাবস্থান
১৯৮০ সালে ‘ফ্রিডেন্সভাল্ড’ বা শান্তির বাগানটি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে বিশ্বের ১৪২টি দেশের গাছ লাগানো হয়েছে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে৷ এখানে এতগুলো দেশের গাছ পাশাপাশি থাকবে, বেড়ে উঠবে, সহাবস্থান করবে৷ গাছ লাগানোর মধ্য দিয়ে জার্মানির সাথে এই দেশগুলোর কূটনৈতিক সম্পর্ক গাঢ় হবে – এমন ভাবনা থেকেই কিন্তু এই উদ্যোগ৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
সারা বছরই মানুষের ভিড়
যে কোনো ঋতুতেই এখানে প্রচুর লোকজন আসেন বেড়াতে, হাঁটতে বা জগিং করতে৷ গাছগুলো এমনভাবে সাড়ি বেঁধে লাগানো যেন ভেতর দিয়ে হেঁটে যাওয়া যায়৷ বাংলাদেশ, ভারত, অ্যামেরিকা, আফ্রিকা যে কোনো দেশের গাছেই সে দেশের পতাকা লাগানো আছে৷ কোনো কোনো দেশের আবার একটি নয়, অনেকগুলো গাছ রয়েছে শান্তির প্রতীক হিসেবে৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
বসন্ত
বসন্ত যে এসে গেছে, সেটা বাগানের গাছটিই বলে দিচ্ছে৷ ভাবতে এখন হয়ত অবাকই লাগবে যে গাছটি শীতকালে একেবারেই ন্যাড়া ছিল৷ আসলে জার্মানিতে কখন কোন ঋতু চলে তা গাছের দিকে তাকালেই বোঝা যায়৷ যদিও এখন জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তা অনেকটাই বদলে গেছে৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
মুক্ত হাওয়া
গ্রীষ্মের মিষ্টি সকালে এমনি করেই শান্তির বাগানে এসে মুক্ত হাওয়া সেবন করে নেয় মেয়েটি৷ এতে তার মনে হয়, সে যেন সারাদিন শান্তিতে থাকতে পারে৷ আজকের এই যান্ত্রিক জীবনে এটা খুবই প্রয়োজন, তাই নয় কী?
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
ভালোবাসার ফুল
শান্তির বাগানে এসে সুন্দর একটি জায়গা খুঁজে নিয়ে প্রেমিকাকে ফুল উপহার দিচ্ছেন, যেন তাকে সারা জীবন শান্তিতে রাখার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
সাদা বালির লেক
শান্তির বাগানে ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে সবই পরিবর্তন হয়৷ তবে এই সাদা বালির অংশটুকুর কোনো পরিবর্তন হয় না, সব সময় সাদাই থাকে৷ এখানে বাচ্চারা খেলতে খুবই ভালোবাসে৷ বছরের যে কোনো সময়ই তাই দেখা যায় তাদের৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
মিনি পাহাড়
বালির লেকের একটু ওপরেই খানিকটা জায়গা পাহাড়ের মতো উঁচু-নীচু৷ যেখানে শীতকালে বাচ্চারা বরফ দিয়ে খেলতে ভালোবাসে৷ মাঝে মধ্যে বড়রাও কিন্তু সঙ্গ দেন এই অপার আনন্দে৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
একটুখানি বিশ্রাম
বাগানের শুরুতেই ১৪২টি দেশের গাছ লাগানো হয়েছে আর ভেতরে দিকে করা হয়েছে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন৷ পুরো গার্ডেন হেঁটে ক্লান্ত? তাহলে তো চাই একটুখানি বিশ্রাম! তবে হঠাৎ যদি বৃষ্টি আসে তাহলে ছাতাটি কিন্তু বড় কাজে দেয়৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
রডোডেনড্রন
শান্তির বাগানের একটা বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে নানা রং-এর রডোডেনড্রন ফুলের গাছ৷ এ বছর অবশ্য এখনো সব গাছে ফুল ফোটেনি৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
বেড়ানোর মধ্যেই কাজ
অনেকক্ষণ খোঁজার পর ছাত্রীরা পেয়ে গেছে শিক্ষকের নাম বলে দেওয়া গাছটি, যে গাছ সম্পর্কে গত সপ্তাহেই ক্লাসে আলোচনা করা হয়েছে৷ স্বাভাবিকভাবেই, এখন তারা মহা খুশি৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
অসুস্থ গাছ
গাছটা কি সত্যি অসুস্থ? পরীক্ষা করে দেখছে৷ এভাবেই কিন্তু নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখা হয় বিশাল বাগানের প্রতিটি গাছ৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
পুরো পরিবার
সপ্তাহান্তেই কেবল পুরো পরিবারের একসাথে হওয়ার সুযোগ৷ তাই সবাই মিলে শান্তির বাগানে এসেছে৷ উদ্দেশ্য ছোটবেলা থেকেই যেন বাচ্চাদের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক গড়ে উঠে৷ এই বাগানে এই একই লক্ষ্য নিয়ে ছোট্ট একটি কিন্ডারগার্টেনও করা হয়েছে৷
-
জার্মানির বাগানে বাংলাদেশের গাছ
গাছ কাটা
গাছের যত্নের কোনো ত্রুটি নেই৷ অসুস্থ গাছকে সময় মতো কেটে ফেলা হয়৷ তবে একটা গাছ কাটা মানেই কিন্তু আর একটা গাছ লাগানো৷ বলা যায় একেবারে সঙ্গে সঙ্গেই!
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
মিজান খান দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি চান৷ তাঁর মতে, ‘‘যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য গাছ কাটা যেতে পারে৷ একটি দেশকে উন্নতর দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য উন্নত রাস্তার কোনো বিকল্প নেই৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: জাহিদুল হক