‘স্বৈরাচারী সরকারের ১০ লক্ষণের সবগুলোই আমাদের দেশে আছে' | পাঠক ভাবনা | DW | 09.01.2019
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘স্বৈরাচারী সরকারের ১০ লক্ষণের সবগুলোই আমাদের দেশে আছে'

স্বৈরাচারী সরকারের ১০ লক্ষণ নিয়ে ছবিঘরে লেখা বিষয়গুলোর সাথে ডয়চে ভেলের অনেক পাঠকই একমত হয়েছেন৷ ফেসবুক পাতায় সে কথাই নানাভাবে প্রকাশ করেছেন তারা৷

‘স্বৈরাচারী সরকারের ১০ লক্ষণ' এই ছবিঘরটি পোস্ট করা হয়েছিল ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায়৷ এতে মন্তব্য করেছেন শতাধিক পাঠক৷ অনেকেই বলেছেন, বাংলাদেশ সরকারে স্বৈরাচারী সব লক্ষণ রয়েছে৷

পাঠক কাউসার রনি লিখেছেন, ‘‘এই পোস্টের সাথে বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি শতকরা ১০০ভাগের ওপর সঠিক! এখানে যে দশটি লক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে তার একটিও বর্তমান বাংলাদেশের কম নেই বরঞ্চ অনেক বেশি ! সুতরাং বাংলাদেশ অবশেষে একটি স্বৈরতান্ত্রিক দেশ৷

ছবিঘরের বক্তব্য ভালো লেগেছে পাঠক মেহেদি চৌধুরীর কাছেও৷ তিনি লিখেছেন,  ‘‘সাংবাদিক হিসেবে যদি আপনারা এই সাহস না দেখান, তাহলে জাতি আরো অসহায় হয়ে যাবে৷''

আর হাশেম তুলন লিখেছেন, ‘‘স্বৈরাচারীর ১০ লক্ষণ এর সবগুলোই আমাদের দেশে আছে, আমরা গণতন্ত্রের দেশে আছি বটে!''

‘‘যেই দেশটা রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেলো সেই দেশটা আজ পরাধীনতায় ভুগছে৷'' এই মন্তব্য আতিক হাসান রুবেলের৷

 ‘‘শতভাগস্বৈরাচারী সরকারের যাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছেবাংলার জনগণ!''  এই মন্তব্যটি করেছেন ডয়চে ভেলের পাঠক মহসিন আরাফাত৷

আর সাইফুল ইসলাম দুঃখ করে লিখেছেন, ‘‘মানুষের মৌলিক অধিকার বলে কিছু নেই, আমি নতুন ভোটার কিন্তু জীবনের প্রথম ভোট দিতে পারলাম না৷''

ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ দিয়েছে পাঠক নাজমুল ইসলাম৷ তিনি লিখেছেন ঠিক এভাবে, ‘‘ডয়চে ভেলেকে ধন্যবাদ মানুষের সামনে স্বৈরাচারী সরকার কেমন তা তুলে ধরার জন্য৷ এতে অনেকের মুখোশ খুলে দেওয়া হয়েছে৷''

তবে এসব থেকে বেরিয়ে এসে বাংলাদেশ কীভাবে আরো উন্নত হবে, কীভাবে আরও উন্নয়ন সম্ভব সেসব কথা ডয়চে ভেলের কাছে জানতে চেয়েছেন পাঠক শাওন রেজা৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: অমৃতা পারভেজ

নির্বাচিত প্রতিবেদন