পানপাড়া, নদীয়া থেকে মঞ্জু দাস লিখেছেন সলিমুল হকের মুখে জানলাম বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অনেক এগিয়ে৷ এখনও অনেক দেশ এ কাজে হাত লাগায়নি৷ হাতে হাত মিলিয়ে একসঙ্গে কাজে না লাগলে বিপদ অবশ্যম্ভাবী৷
রাজশাহী থেকে সাইফুল ইসলাম থান্দারের মন্তব্য দোহার জলবায়ু সম্মেলন সম্পর্কে সলিমুল হকের বক্তব্য তাঁর নিজের কন্ঠে শোনালে আরো ভালো লাগতো৷
পূর্ব মেদিনীপুর থেকে শেখ আবদুল রশীদ লিখেছেন, জলবায়ু সম্মেলন সম্পর্কে অনেক তথ্য জেনে উপকৃত হয়েছেন৷
চুয়াডাঙ্গা থেকে মো.আবদুল্লাহ লিখেছেন, নন্দন পরিবেশনায় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে ডিএল রায়ের মর্যাদা পুনরুদ্ধার বিষয়ে পরিবেশনাটি চমৎকার৷ সকালের অনুষ্ঠানে টিআইবি-এর রিপোর্টের বিষয়ে সাক্ষাৎকারটি সময়োপযোগী হয়েছে৷
জনপ্রিয় প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলে শ্রোতাদের আকৃষ্ট করছে নানা আয়োজনের ডালি সাজিয়ে, যাতে আমরা আনন্দিত৷ ছবি খুঁজুন, পুরস্কার জিতুন, মাসিক ধাঁধা, শ্রেষ্ঠ পত্রলেখক নির্বাচন, তরতাজা বিশ্বসংবাদ, দারুণ ওয়েবসাইট, ফেসবুকে আকর্ষণীয় কমেন্ট – সব মিলিয়ে এটা একটা সুযোগ্য প্রতিষ্ঠান৷
ডয়চে ভেলের প্রথম পাতার ছবিঘরের ছবিগুলো বেশ ভালো লাগলো৷ তবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আসলেই আমাদের পরিবেশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে৷ পরিবেশ রক্ষায় বিশ্বাবাসীকে আরো আন্তরিক হতে হবে এবং সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে বলে মনে করেন ঢাকার ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মো. সোহেল রানা হৃদয়৷
সিলেট থেকে আলী মোর্তুজা লিখেছেন, বেশ অনেকদিন থেকে অনুষ্ঠান শুনছি৷ ভালো লাগছে, তাই আর না লিখে থাকতে পারলাম না৷
জলঢাকা নিলফামারী থেকে নতুন বন্ধু সুকুমার রায়ও প্রায় একই কথা লিখেছেন৷
ডাকে পাঠানো চিঠিতে সেলিনা আক্তার, মীরপুর, ঢাকা থেকে লিখেছেন, শ্রোতাদের মন এবং চাওয়া পাওয়া সব দিক খেয়াল রেখে ডিডাব্লিউ চিঠি, ই-মেল, ভয়েসমেল, এসএমএস গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করে চলেছে৷ ডিডাব্লিউ অন্যান্য বাংলা বিভাগ থেকে একদম আলাদা, এটা বাংলা ভাষার শ্রোতারা ভালো বলতে পারবেন৷ বিশেষ করে বাংলাদেশ-ভারতের আলাদা পরিবেশনা আমাকে মুগ্ধ করেছে৷
পোস্টকার্ডে ঝিকরগাছা, যশোর থেকে শ্রোতাবন্ধু হুমায়ূন রেজা লিখেছেন, ডয়চে ভেলের এফএম অনুষ্ঠান এক কথায় অপূর্ব, চমৎকার, হৃদয়স্পর্শী তবে সময়টা খুব কম৷ মন ভরেনা৷ ‘একমুঠো দমকা হাওয়ার মতো'৷
এইচএম তারেক নারায়নগঞ্জ থেকে লিখেছেন পোস্টকার্ডে: মোনালিসায় নারী মুক্তিযোদ্ধাদের কথা খুব ভালো লাগে৷
বাবরি মসজিদ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন জাগে আমরা কী আমাদের পুরনো ভুল থেকে কোনো শিক্ষা পেয়েছি? এখনো অনেক ভারতবাসী সাম্প্রদায়িক জ্বরে আক্রান্ত৷ কারণ সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলি ধর্ম ও জাত-পাতের ইস্যুতে সাধারণ মানুষের আবেগকে ভুল পথে চালিত করছে৷ তাই সমাজে শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাতাবরণ ফিরিয়ে আনতে আমাদের আরও বৃহত্তর ভূমিকা পালন করতে হবে, ধর্ম নিরেপেক্ষতার সুফল সম্পর্কে সর্ব স্তরের মানুষকে সচেতন করা আমাদের কর্তব্য, যা কিনা গণতন্ত্রের বুনিয়াদকে আরও মজবুত করে তুলবে৷
সমস্ত রকম ভেদাভেদ দূরে সরিয়ে আমরা হাঁটু গেড়ে প্রণাম করবো মন্দিরে, মাথা নত করবো মসজিদে, প্রার্থনা করবো গির্জায়৷ অশুভ শক্তিকে পরাজিত করতে হবে যে আমাদেরই৷
অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বিশ বছর – প্রতিবেদন পড়ে আমার প্রতিক্রিয়া পাঠিয়ে দিলাম ডয়চে ভেলের কাছে৷ সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লী৷
- নিয়মিত ই-মেল ও ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকেই অনেক অনেক ধন্যবাদ৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ